১০০০ নারীকে ধর্ষণ
কমপক্ষে
এক হাজার নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে মাত্র ১৫ বছরের কারাদন্ড
দিয়েছে জার্মানীর এক আদালত। ৪৬ বছর বয়সী জর্জ পি নামের ওই ব্যক্তি আদালতে
স্বীকার করে বলেছেন, হলিউডের “দ্য সাইলেন্স অব দ্য ল্যাম্বস ছবির মূল
চরিত্র দস্যু জেম গাম্বকে অনুসরণ করে তিনি কমপক্ষে এক হাজার নারীকে ধর্ষণ
করেছেন। আর এতগুলো ঘটনা তিনি একদিনে ঘটাননি, দীর্ঘ ২২ বছর ধরে তিনি
ঘটিয়েছেন এই ঘটনাগুলো। আদালতকে জর্জ তার ধর্ষনের অনেক কাহিনীও বর্ণনা
করেছেন। খবর: পিটিআই ও টাইমস অব ইন্ডিয়ার।
তার বিভিন্ন ধর্ষণের ঘটনা বর্ণনা দিতে গিয়ে জর্জ আদালতের উদ্দেশে বলেন, হলিউডের “দ্য সাইলেন্স অব দ্য ল্যাম্বস” ছবিতে অযান্ধনি হপকিনস দস্যু জেম গাম্বকেচরিত্রে যেমন নিজেকে সাহায্যের কথা বলে কৌশলে অন্যের বাড়ীতে প্রবেশ করে বাসিন্দাদের মাথায় আঘাত করে আহত করত, ঠিক একই কায়দায় তিনি টয়লেট ব্যবহারের কথা বলে অন্যের বাড়ীতে প্রবেশ করে ওই বাড়ির লোকজনকে আঘাত করে আহত করতেন। এই দীর্ঘ সময়ে জর্জ ওই দস্যুকে অনুসরণ করে হল্যান্ড, জার্মানী, বেলজিয়াম ও লুক্সেমবার্গে কমপক্ষে ১০০০ জন নারীকে ধর্ষণ করেছেন বলে জানান। তবে তার ধর্ষণের শিকার নারীদের প্রায় সবাই ছিল নম্র ও ভদ্র প্রকৃতির। সেজন্য পরে সেই ঘটনাগুলো আর বেশী জানা জানি হতো না। জর্জ আদালতকে বলেন, সাধারনত যে বাড়ীতে একজন নারী একা বসবাস করতেন, সেসব বাড়িই তিনি টার্গেট করতেন। আর ধর্ষণের উদ্দেশে তিনি বেছে নিতেন রাতকে। রাতে তিনি নাইলনের একটি মুখোশ পরে ছুরি নিয়ে বেরিয়ে পড়তেন এবং কোন না কোন বাড়িতে ঢুকে গৃহবাসী নারীকে ধর্ষণ করতেন। জর্জ পুলিশকে বলেন, এসব ঘটনার জন্য আমি অনুতপ্ত কিন্তু আমি আমাকে এই কাজ থেকে বিরত রাখার ক্ষেত্রে সহায়তা করতে পারিনি। জার্মানির আলটেনারের বাসিন্দা জর্জকে ২০১০ সালের মার্চ মাসে আটক করে পুলিশ।
তার বিভিন্ন ধর্ষণের ঘটনা বর্ণনা দিতে গিয়ে জর্জ আদালতের উদ্দেশে বলেন, হলিউডের “দ্য সাইলেন্স অব দ্য ল্যাম্বস” ছবিতে অযান্ধনি হপকিনস দস্যু জেম গাম্বকেচরিত্রে যেমন নিজেকে সাহায্যের কথা বলে কৌশলে অন্যের বাড়ীতে প্রবেশ করে বাসিন্দাদের মাথায় আঘাত করে আহত করত, ঠিক একই কায়দায় তিনি টয়লেট ব্যবহারের কথা বলে অন্যের বাড়ীতে প্রবেশ করে ওই বাড়ির লোকজনকে আঘাত করে আহত করতেন। এই দীর্ঘ সময়ে জর্জ ওই দস্যুকে অনুসরণ করে হল্যান্ড, জার্মানী, বেলজিয়াম ও লুক্সেমবার্গে কমপক্ষে ১০০০ জন নারীকে ধর্ষণ করেছেন বলে জানান। তবে তার ধর্ষণের শিকার নারীদের প্রায় সবাই ছিল নম্র ও ভদ্র প্রকৃতির। সেজন্য পরে সেই ঘটনাগুলো আর বেশী জানা জানি হতো না। জর্জ আদালতকে বলেন, সাধারনত যে বাড়ীতে একজন নারী একা বসবাস করতেন, সেসব বাড়িই তিনি টার্গেট করতেন। আর ধর্ষণের উদ্দেশে তিনি বেছে নিতেন রাতকে। রাতে তিনি নাইলনের একটি মুখোশ পরে ছুরি নিয়ে বেরিয়ে পড়তেন এবং কোন না কোন বাড়িতে ঢুকে গৃহবাসী নারীকে ধর্ষণ করতেন। জর্জ পুলিশকে বলেন, এসব ঘটনার জন্য আমি অনুতপ্ত কিন্তু আমি আমাকে এই কাজ থেকে বিরত রাখার ক্ষেত্রে সহায়তা করতে পারিনি। জার্মানির আলটেনারের বাসিন্দা জর্জকে ২০১০ সালের মার্চ মাসে আটক করে পুলিশ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন